Skip to main content

Posts

Showing posts from 2012

Durboddho Obhisaar.... 7th December, 2012

Tor obhisar eto durboddho keno, Jekhane haar mane, ovaber byastota, Keno sekhanei thomke samay barbar Ki ache tor kalo rong bojhar -- amar daybhar.. Barbar tobu aghat hanis, Janis bristi namle bhijte pare, Sudhu ghas sathe kichu jome thaka Thitiye pora hajar bachorer abeg Tobu kaam bole dakis, cholona mekhe rakhis Ekbaro dhakisna tor neel chokher aloyan..

Amaar Kaam.... 6th December, 2012

amar kamuk gondho bhora nibondhe sudhu tomari sorir ar sorir, rod dheke rakha porjapto hemrekhay tomar adim roser abedon. tonu-saroni tomar unmochito aro kichu khonosthayi baripater, sekhane muk amar thot dwoyer, antorbani. dogsho hoye jibonto ek admi byakhaya pranpat tar kichu nisiddho maya khela keboli daan tomar onger, duhat pete amar nirlojjo bokkho, simarekhay miloner asombhobe mogno aj jeno karagare bondi guha dwar. keshrasir hunkare stobdho setha chahoni mrityuo na hato mritodeho na chuye jodi chutam - alo makha tomar ston jugoler kalapani....

Sanjher Alo.. 5th December, 2012

Sajhbatir rupkothay andhokareo alo, Tai amay dekhbe kemon kore, jekhane ami anek sajano.. Amar pocket-e nei jhijhipoka, Rate dakbeona keu, amar ache mutho jure Sudhu bali makha chokh.. Jar pata nore, swopno jhore, Tobu moron cheye na more, Bujhte jodi arektukhani, Khamkheyali kemon kore. Sekhane nahay ami hotem Montri tomar dorobare; Evabe to ar hatona, Bine mainey Anusochonar mundopat.. Hayto hotona tachchiler rajprasader deoal, Hayto hotona soisober boro haoar aral, Hayto tumio hote niruddes, Amar bhaggo-ghorerninad adesh, Ami hotem kono morujahaj, Balir konay roder obhijatri....

3rd December, 2012

পাষাণরুপী মনের কাছে চাও আদি-রস, আমি যে আজও তোমার স্পর্শে বিবশ, আমার মেঘ ঢাকা খামখেয়ালী কখনও রোদ ভেবে ডাকে তোমায়; যেখানে যুগান্তরের ঘড়ি চেয়ে সময় গুনতে হয়।

26th November, 2012

আমি 'রবিবাসর' হয়ে সকালে তোমার আধ পেয়ালা চায়ের মেজাজ, কখনও ধুলোর ফাঁকে তোমার অগোছালো চুলের আমি ভেঙে ওঠা ঘুম। শুধু ভাঁজে তোমার কোমরে আমার বেনিয়ম ঠোঁট, আমার আলতো রাখা হাতে তোমার মাথা যেন আমার নির্লজ্জ হৃদয়ের বেহিসেব আলিঙ্গন...।।

30th October, 2012

ক্ষমাহীন রাত্রিগুলোর আমি দাবীদার হীন বেওয়ারিশ, চাঁদের চাদরে আমার রক্তের দাগ যখন আজ কবিতা হয়ে তোমাকেই খোঁজে; পিছুটানে হেরে যাওয়া খেলা গুলোর আমি মহিরথ নিয়ত নিহন্তে ব্যাস্ত তোমার ফেলে যাওয়া আমার ঠোঁটে চিহ্ন খানি, সেই রাতের গোপনে যা ছিল উপহার তোমারই।

29th October, 2012

যত আঁকড়ে ধরে করেছি আবেদন, ততই কেবল অনুসন্ধান আরও আরও নিখোঁজ, শাখাপ্রশাখারাও খুঁজে বেড়ায় অন্তিমের শীত-সন্ধ্যা...। আমার কালজয়ী নাম নেই তাই, আমার বিষে মরন হয়না, তবু মরন আমায় বুকে টানে, আসীন করে, স্বৈরাচারের "সাদা" ঘরে...। কথা জমে থাকে, মুক বধির আবেগ কেবল চলন্ত নাভিশ্বাসের দীনতারও আসে আহ্বানের সজাগ নির্দেশ; -- সুধু দিনের আলো বদলে আমি রাত চেয়েছি বলে, আমার সবই রূপকথা -- তরবারি হাতে, "নিরুদ্দেশ"...।।

25th October, 2012

তোমার অন্তিমে জন্মেছিলো যা শব্দ-কিছু, আমার গহন অনুরাগের পথ সীমানার বাইরে; আমি বিহঙ্গ-বিহীন কিছু জমা অভিমান বয়ে আমারই লিখেছি আরেক যবনিকা কাব্য; সেথায় আমার মান আমারই দায়, আমার পরাজয়, আজি তোমার সুর বেঁধে যা কিছু গাইছি দেখ চেয়ে, কিছু কুড়িয়ে রাখা টুকরো কান্না, আমার দাবানলের ক্ষমার পানে চেয়ে......।।

7th October, 2012

দেওয়ালের নোনাগুলো খুঁটে খেতে খেতে মনে হল, যেন শৈশবের উদাসীনতা গুলো, যা ঢাকা ছিল ছলনাহীন শিশু অভিনয়ের নিখুঁত নাট্য দৃশ্যে; আজ সেগুলোর সত্যি চিনির অভাব, আর তাই, একলা থেকে একলা হয়ে চলেছে যেমন ফেলে যাওয়া ঢেউয়ের পরে বালির চাদর তেমনি আমিও কথাও উদ্ভ্রান্ততাকে অস্বীকার করার জেহাদ বুনে চলেছি, হাজার হাজার নগ্ন বুকে, যৌনতাকে যুক্তি-দানের খেলায়...।।

29th September, 2012

Amay kamre rokto chuse dekho, -- amar hemoglobin katota kalo, Sekhane nuner kato ache bhagidar, --karon amar jounota, tomar nosto godder hatiyaar.. Khide pele chut te thaki tomar Sobbho somajer dokane, Paisa pele mitle khide, amar asobbho hate besh lage.. Jekhane khabarer dam eki palte ronger sathe othe, Sekhane amar magoj bhaja dedar khide lote, Tobu mit te giye na meta ash, sei meki charpash, Ami sudhu jani testa pele, jol khaoa kake bole..

28th September, 2012

কেন আজও ভিজে চোখে খুঁজতে হয় তোমায় কবরে বন্দী দিনগুলোর আলো ঢাকা পাতায়, কেন আজও আমার রক্ত আমি পান করে চলি তোমায় আমার সাদা দেহ উপহারের আশায়... গলির ভেতর যত বেড়েছে ধোঁয়া, ধাধিয়েছি হাতড়ে যখন পেলাম তোমার ফেলে যাওয়া শুধু অশরীরী স্মৃতি গুচ্ছের বেয়ারা আবদার, আমার কফিনে বেড়েছে তত মৃতের দাবিদার......।।

28th September, 2012

তোমার শূন্য থেকে আমার জমে ওঠা অভিমানের ঘর বাধা শুরু, সেখানে পূর্ণিমার চাঁদের ব্যথাতুর ন্যাকামি ইচ্ছে করলেই হাত-রুমালের কোণে বাঁধা হয়ে পরে; আর তুমি মহাকাশে খুজতে থাকো বোধহয় আমার মাটির ভাঁড়ের ভেজা প্রেম......।। (-- আমার সকল বিছানার জন্যে...)

বেমানান স্বরবর্ণ...... ১৩-১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০১২

বেমানান স্বরবর্ণ...... আমি যখন শরীরের ধমনী গুলোর মাঝে রক্ত ভরেছিলাম, রোদ কুড়িয়ে কুড়িয়ে তোমার জামার পকেটে জমাচ্ছিলাম, তারপর যখন বোধের গর্ভে জন্ম নিতে নিতে তোমার সেই যে অপেক্ষা করেছিলাম, তুমি এলেনা, একবার বলেও গেলেনা যে কেন হয় তোমার দ্বিধা, কেন হয় তোমার সন্দিহান চোখ জোড়ায় লাল রং... রোদ গুলো না জমিয়ে তখন আলো ফেলতাম পথে; আমি বোকার মত দাঁড়িয়েছিলাম, জলের শামুক গুলো যেদিন শিশি ভরে এলো ফেলতে গিয়ে পারিনি, হিংসে হল, ওরা যে সকলেই তোমার আঙুলের আদর পেয়েছে, আমি একা কেবল কামুকিনি, তোমার স্বপ্ন বুনেও সুতো বাঁধি আর খুলি । এসো না আর, তোমার মনের জামাটা এবার খুলে ফেল, ওটা আমার মাপের নয়; আমি যুক্তাক্ষরের ঘরে বেমানান স্বরবর্ণ সাজব কি করে ? কই জানতে তো চাওনি, মুখের রং গুলো শেষ কি না? আজ রক্ত যদি সাদা হয়ে যায়, তুমি ভাব কেন? তুমি তো মনের পড়ত পেরোতে পেরোতে অভিযাত্রী সেজে সেদিন সিঁধ কাটলে, আজও আমায় শেষ করে দিলে। আমার রং চাওয়ার দোষ ছিল, মেনে নিতে পারতে, আমার আকাশ ধূসর করে, তুমি আমার জাগরণের অকারণ প্রদীপ হলে, বারণ করেছিলাম, শোনো নি, জেদ ধরেছিলে, অকারণ আমার নামের সাথে নেশা মেখেছিলে...

শ্রেষ্ঠ ষড়যন্ত্র -- ১লা সেপ্টেম্বর, ২০১২

মধ্যবর্তী আকাশের বিশাল শূন্যতা যখন অজগরের মতো গ্রাস-বিশ্বাসী, তখন বিলম্ব হয় আমার পুনরধিকৃত যুদ্ধক্ষেত্রের স্নান । বালুঝরের কলহ-ধ্বনি, শুধু রোদখানি লুকাতে পারে আলোর মায়ায় গিলতে; তবু উঠতে থাকে, নিষ্প্রাণ লাশ গুলো জমি ফুঁড়ে, নিজ মুণ্ড সহস্তে ধারণে, দামামা ক্রোধের আজ অপরিসীম সেখানে তুচ্ছ বালিঘরির নিরন্তর পায়চারি, রক্ত যদি না হতে লাল তবে অজাত বলে ডাক যারা লিখছে বিধান আজও, তাদের পাতকুয়ার জল ফুরায়, একে একে আরও দীর্ঘ মরণের ঝাঁপ - তোমার বুকে শ্রেষ্ঠ ষড়যন্ত্র হয়ে দাঁড়ায়...।। - অরিজিৎ নন্দী ( ১লা সেপ্টেম্বর, ২০১২)

29th August, 2012

যদি বলতে তুমি তোমার আগুন এতই ছিল নিষ্প্রাণ, তবে জ্বলতেম না, বরং সেখানে প্রতিষেধকের মন্ত্রোচ্চারণে তোমার গুচ্ছ অভিমান গুলো কুড়িয়ে এনে, ছাইদানিতে সাজাতাম । কখনো রাত হলে তোমার অশরীরীর প্রবল আর্তনাদে একে একে সে ছাই গুলে, রক্তে মেশাতাম । মরণের স্বাভিমান তখন ক্ষতর দম্ভও আত্মসাৎ করে নিত । আমার মুক্তি যে থমকে গেল তোমার অভিনয়ে...।।

দহন -- ১৩ই অগাস্ট, ২০১২

দহন কি শুধু আগুনেই হয় ?? অবহেলায়, প্রবঞ্চনায়, তোমার প্রাত্যহিক বিষের যে পেয়ালা আমি পাই তার জ্বালা যখন মনে করায় তোমার নামের লোভ, আলোর লোভ আর অন্ধকারে আমায় প্রত্যাখ্যান, শুধু দিনের শেষে প্রয়োজনে আমার আঙ্গুল গুলোর ব্যাথা দেখ আর দিনের আলোয় অন্ধ তুমি মনের ভেতর রং গুলোর এলোমেলো কাটাকুটি খেলা বিছানায় বাস্তবস্তার ক্যানভাস বানায়, তাতে তুমি নিরাকার; শুধু চাই রক্তের দাগে লাল পথে তোমার আরোহণ আমি রই বা না রই, কেউ থাকে হই-হুল্লরের বাক্সদানির ভেতর আমায় তবু চাও, আস্তিনের কালো দাগ ধুতে...।।

ব্যারাম -- ১২ই অগাস্ট, ২০১২

তোর ঠোঁটে তোর ঘামে, তোর বুকের আলতো আরামে, তোর ছবির আনাগোনা, একী রাখলি তুই ব্যারামে... আমার সবই সর্বনাশ, তাই লাগে তোর শ্বাস । আয় ছুঁয়ে দি তোকে এক মুঠো বিশ্বাস... আমাকে ডেকে নিস তোর কালো ঘরে, যেখানে ঘুম এসে চোখে ভিজে ধরে; আজও সেখানে খুঁজি তোর লেখা নাম --- দরজা ভেঙ্গে আসে কিছু বদনাম... তবুও আসেনা রঙিন জল-ফরিং, বোকা মনে খোঁজ তোর দেহহীন...।।

উচ্ছিষ্ট-ভাগিকা ...... ৬ই অগাস্ট, ২০১২

ওটা আমার দাগ ছিলনা, তবু চিৎকার করে, আমার ঘড়ি থেকে একের পর এক কাঁটা চুরি করে নিলে; বলতে গেলে মান নিলে, দাম নিলে । আর আজ তুমি নিয়ন্তা সেই ঘড়ির, কাঁটাগুলো তোমারই স্বকীয়তায় প্রশ্নবাণে খেয়ালে বেখেয়ালে ছবি আঁকে । তুলে ধরা আঙ্গুলে আজ কেন দম্ভের অভাব কেন আজ তোমার তেজে দিন ফিকে হয়না ?? কারন তুমি আজ আমি, আর কোথাও আমি আজ তুমি । বেঁচে থাকার তোমার দাবি আজ হাস্যকর, অনৈতিক, অবৈধ... দাগ তবে তোমারই আস্তিনে; আজ মূক হয়ে রওয়া তোমার প্রহসনের প্রতিবাদ নিজেই চায় রাতের স্বাদ, আজ তবে মন কোথায় পেলে, কোথায় পেলে অনুভব, যে সেদিন খুঁজেছিলাম, আজ বিবস্ত্র সাজে তোমার অহঙ্কার, আসলে মৃত্যুবানী, তোমারই নিয়মে, আঘাত যা দিয়েছিলে, হিসেব থাকে লেখা, আজ তুমিও তার দ্বিতীয় পক্ষের উচ্ছিষ্ট-ভাগিকা...।।

বিভাগ খ - ৩রা অগাস্ট, ২০১২

বিভাগ খ এত ক্ষুদ্র ছিল শব্দগুলো তোমার বুকের অনুপাতে; তাই ধরে রাখা যায়নি, আর অবাস্তবের ফানুস বুনে ছাদের কোণে দুজনের হামাগুড়ি...।। তোমার চোখে তাকানো হয়নি উপহারের বাড়াবাড়ির ছবি নেওয়া যায়নি, তবু ছিলে, তবু ছিলাম, কখনো কলমে, কখনো কাকতালীয় শহুরে পথে মিলতে হল, পালানোর শেষে । বয়েসে বেড়েছিলাম, কথা গুলোর সাথে, আবেগ বৃদ্ধ তাঁরই শুধু মৃত্যু হল, আমি এলাম, দেওয়ালের এপারে, অনেক হারিয়ে, অনেক নিচে, তোমায় ছুঁতে আবার আমার রাজা সাজার পালা, তবে দৃশ্য ভুলে শেষ অঙ্কে রাজার মরন ডাকে, রাজকন্যার অহঙ্কারে আজও রাজা কাঁদে, তারই ছায়া রানীর বুকে গোপন মন্ত্র লেখে।। ভুল হিসেবের না সময়ের কালের অজানা, আমি নায়ক, নাহয় মরণের আমার করে মালাবরণ, আমার খোদাই করা কবিতা ভরে ভাঙ্গা বেঞ্চখানা...।।

৩০ শে জুলাই, ২০১২

আজি মধুরঘন তমসান্ন রজনী মধ্যে তব অভিসারে, হৃদ জাগি লাজে, আঁখিরও ভারে নয়ান হেরি তোমা বিভাবরী সাজে... মুক্ত অধর পরাধীন-কাঙ্খি বক্ষ মাঝে কপোত দ্বয়ে, গোপন নাহি রহি আর গৃহে রসধারা উঠান ময়...।। তৃষ্ণা মোর রসনার বোধ জাগিছে তোমার স্বেদ-স্বাদে; আজি প্রেম শুরু কাঞ্ছনময় জঙ্ঘা পথে থামি রথ প্রভাতসুরে, -- শিথিল-বেণী সরণিতে...।।

তবু মনে রেখো - ২৯ শে জুলাই, ২০১২

একদিন যবে ছুঁয়েছিলাম ঠোঁটখানি বিকেলে আমায় ফেলেছিলে মুছে, সযত্নের অবহেলে; অবকাশে দাওনি আমার, বিচার খানির দিন, আমি বোধহয় তোমারই মতন জেদের বশ-মীন । বছর করে পার, নয়ত ছিল দু চার, আবার পথে তোমার ছায়ায়, আমার অত্যাচার, আমি তবুও আজি শুখনো পাতে, নিরামিষের ব্যাঞ্জন আজও দেওয়া হলনা তোমায়, ভালবাসার চুম্বন । তুমি ছিনেছ, চিনেছ, বোঝোনি কেবল আমায়, আমি দায়ভারে শূন্য, আমি অধিকারে বর্জিত, ---- তবু রেখো তোমার মনের রেখায়, অনেক খানি ক্ষমায়...।।

বারোয়ারী - ২৭ শে জুলাই, ২০১২

আবদ্ধ আবেগের প্রশ্রয় আজ বারোয়ারী, যেখানে কলমের কালি ডাকেনি নাম আমার, শুধু ভিড় আর ভিড়, তোমায় ছোঁয়ার মানুষের আমি পড়ে থাকা ধর্ষিত প্রেম, রক্ত লাগা চাদর । আমি বিনামূল্যের ব্যাবসা, শুধু আবদারের অহম তড়িৎ বর্জিত আমার বাহুতে, নিজের বিষে খগম । শুধু মার্জনার নিতান্ত অভ্যাসে, গৃহ-গামী পথ; জ্ঞানেও অবুঝ তোমার ব্যাভিচারি দ্বৈরথ । আমার ক্লান্ত বুকে আমারই ক্ষমা অশ্রু হয়ে ঝরে নীহারিকাও থমকে দাঁড়ায়, তোমার মিথ্যে আবর্তের দায়ভারে...।।

যন্ত্র ধ্বনি -- ২৫ শে জুলাই, ২০১২

যখনে ছিলেম যন্ত্র, তুমি দিয়েছিলে ধ্বনি আমায়, আজি যবে উঠি জাগি, পলকেরও আন্দোলনে, সেথা নাহি আর কেউ একলা বড়ো বালুবেলাময় ঢেউ; এপারে যেমন ছিল দুয়ার, অপারেও সেই প্রতিচ্ছবি, তুমি আজও ঠগি, আজও মৃত আজও টানে তারা- রাত শুধু আঁধার খানি টানে মোর ঘরে তবু স্বচ্ছ সৎ সে অন্ধকারের রং, সবার মাঝে সাদা হয়ে নাহি তো ফেরে...।।

২৩ শে জুন, ২০১২

সাদা সিঁড়ির দুধার বয়ে, অবিরত রক্তধারা, আমার নিঃসঙ্গ ছুম্বন যন্ত্র খানি, পানীয় বিলাসে আত্মহারা । ছুরিকাঘাত কিম্বা জেনেশুনে আত্মহত্যা, তবু কি মোছা যায় ? শোণিত-সোপান আজ অন্তঃসত্ত্বা । যৌন-দ্বারে জন্ম যার সে নগ্ন অভিশাপ সেজে, বিভাজনি দেহময় আজ আমার খোঁজে, পোষাকে স্থির তবু চঞ্চল স্পন্দনে; বিভীষিকা তুমি, জড়ানো রাতের ঢাকা রোদনে । উপলব্ধি শুধু আমার দুহাত মাখা লাল রঙে নগ্ন লাশে তোমার, আবির মাখান যত্নে, তুমি নউ দিন, নউ রাত, তুমি কবরের দেওয়াল মৃত সব যা ছিল জমানো, তোমার রক্তিম স্তনদয়ে যার নাম আজও বেখেয়াল...।।

দ্বিতীয় জন্ম - 23rd JULY, 2012

আমি অবিনশ্বর হতে চেয়ে যখনই হেঁটেছি পথ, অবিরত আমায় বেঁধেছিল তোমার অহমিকার কিছু বেমানান শব্দচয়ন, যার কোথাও আমি বড় তুচ্ছ ব্যাকরণ-সম কেবলই প্রহেলিকার...।। নিপীড়ন আসে বয়ে চলা স্রোতে, শুখনো মালার ক্ষয়-লিপির বিপরীতে; দৃষ্টি কোথাও হার মানায় দিগন্তেরও দম্ভ আজি সেথা বেআবরু আমার দ্বিতীয় জন্ম...।।

21st July, 2012

কখনও জড়িয়ে থাকা চাদরের গরাদখানার মাঝে সকালের সংশোধন আমাকে দেখে ডাকে, কুয়াশার স্নান-এ ভিড় করে জমে থাকা ভেজা ধুলো আর ঘাস নামের চিরকালীন বিরক্তি নির্মূলক কাক সেজে কিছুটা অন্ধকার ঢাকে...।।

দেহাঙ্গ - JULY 14, 2012

এভাবে শীতের রাতে পারদ নামানো পাতে দেকে তোলে আমায় দেওয়াল ডাক... ঘুম ভেঙ্গে সে যে আলপিনের কাছে ছিদ্র ভালোবেসে যাক... ঝোলানো খাতার নাম পাতা হারানো খোঁজে এভাবে রাত জাগি আমি রোজ রোজ... শুনতে নাই বা চাই গেলাসে ছলকাই কান্না গুলোর কেনা বাক্সদানি... তবুও কাঁদো কেন মেঘ নয় অকারণও যেন তোমারই দেহ --দামী... চোখের আবছা দেওয়াল-জোড়া শূন্য বুকে এফোঁড় দশ-পাঁচের কাহানিওয়ালা আমাকে দাও... উড়তে ডানা, মেলতে দাও পায়ের জমিয়ানা তবু শিকল লাগে আপন ভারী বাস্তব শর্তখানা... রোদ আসে আবারও রাত, আমারই কেবল উষ্ণ প্রতিঘাত যখন বিকেল কষে আমারই অঙ্ক বন্ধ ভাবনার --তুমি... আর মিলতে না চাওয়া -- দেহাঙ্গ.........।।

Obhisaar.... JULY 9TH, 2012

Kakhono kakhono sudhu raat, Chador dheke abhisar, Tomar duar khanir byatha Aji galpo sonay amar.. Ami tobu baste chai, Kichu valobasar gaan, Ami ekhono je hote parini Chokher joler abhimaan.. Tai chutche amar hridoy Riddho haye barbebar Sohure path chere samne takay Tomay paoar abdar.. Khoti nei jodi aso abar Milbo takhon ei thote, Ami rekhechilam jotne jethay Amar angul oi buke.. Eke eke ase, bristi gulo Hate haat miliye, Klanto noy barong ora Jay tomake vijiye. Ami tai abar duchokhe Nirlojjo hote vay paini, Sudhu gopon karei joriye tomay Megher aral karini.. Chalo harai abar sondhebela Alor majhe khuji alo, Neon batir jhor jhaptay Khola chulei tumi valo.. Dukkho nei jodi maron ase, Jani tobu ami beche, Tomar chokher kajol ghete Ami achi oi -- thote mishe.. Duhat mele chalo haway chuti Ajke abar fire jai, Jekhane chilam pasapasi, Natun karei gaan gai.. :)

July 11, 2012

আমি দুর্ভাগা তাই সমান্তরাল ভেবেছিলাম, আসলে দুপায়ের মাঝের পথ টা ভীষণ ত্রিকোণ; তার দৈর্ঘ্য ব্যাস্তানুপাতিক তার ভারসাম্যে, আর সেখানেই দ্বন্দ্ব বাঁধায় এসে তারতম্য...।।

রাজ-দহন -- ২৪ শে জুন, ২০১২

রাজ-দহন...... আমার অনুরাগে দহন হয়ে কখনো থমকে দাঁড়াতে পারো; তাতে পরে থাকা ব্যথার কুড়িয়ে চলতে থাকা ব্যায়াম, পরের পৃষ্ঠায় স্বাগমন ধারণ করতে পারে । সেখানে কোথাও বহুযুগের তোমার উপোষ ভাঙ্গতে পারে, আমার -- নিরামিষ দাঁতে । রং দিলেই যদি নাম বদলায় তাহলে আমার অঙ্গে আগুন জালিয়ে পথ দেখার ব্যবস্থাপনায় বিরত থাকতাম, বরং, আবেগের ভড়ং দেখার জন্য, কাল-কুঠুরির রাজা সেজে গোটা ছাদ টা জয় করতে নামতাম না । আমার পায়ে রোদ সইল না, রাজত্ব গেল তাই, আমার আগুন জলে মন সাদা হল না, রাজকন্যাও রঙিন জলছবি তাই । আমি শুধু প্রান্তদেশের পটুয়া, লিখছি হলুদ রঙের গান, খাতা কলমের ভিড় করা আবদারে খিড়কির বাইরে, ঝুলন্ত অর্ধেক ছাদে, আমার জলসা নামে পায়রা নাচে, আজ ---- আমি রাজা পূর্ণ পোষাকে ...।। -- অরিজিৎ নন্দী (২৪ শে জুন, ২০১২)

Stethoscope-er Kanna - 16th June, 2012

Jekhane Heart-Beat ekla ghore, Chilekuthuri banay sira uposira; Sekhane tolani namok dhulobali haye Prem ghire dhore Jounota.. Anoto anguler, kichu bajano chord, Matal haoar fike neshay, aro torol, Tobu sorir bole dako jake, Take mitthe lobhe bahanay chalai, Tumi ajo rong sekhoni, -- Gaye porte.... Stethoscope-er faka awaze, Pills gulor Mohamichil, Gelaser rong dhire dhire hay alcohol; Jekhane tumi abedon-e sthitishil. Aro govir hote pare dissection.. Chamra khule karotir, Ghorar gari chore sobdo chotay, Kichu otit, kichu ghenna, ---- Jara vison Podatik...... -- Arijit Nandi (16th June, 2012)
Tumi Ajo kalo rong-e sajo, Ajo natun megher bristi khojo; Khabor dilo ajana pathik amay, Abar natun keu elo tomar anginay, Chhalona, naam karon hajaro chadore Abar dhakbe tomar tomosare; Evabe cholte na pere, jao na cholei, Bachar hale beche jabo -- Evabe parina ar, tumi acho bole.... ||

হাল্লা রাজার সেনা - ৭ই জুন, ২০১২

চোরাবালি, আমি নিঠুর তুমি ক্যানে নও, একুল অকুল যাইবা যবে বাইয়া দিও নাও, ডিঙা খানি ছোট মোর, দাঁড় খাইন অসার; আমার মেইঘে বসাস নারে ধূসরের পসার -- "তোরা যুদ্ধ করে করবি কি তা বল...।।" মিথ্যে অস্ত্র শস্ত্র ধরে, প্রাণটা দিলাম মুই বেঘোরে তবু মোরে কইলিনা তুই, ক্যামনে বাইনু দাঁড়, আমার ছোট্ট রাজার হাল্লা খানি, নীল মড়কে মরে; মাপখানি আর বুঝলিনা রে, বুকে নিয়ে ভার -- "তোরা যুদ্ধ করে করবি কি তা বল...।।"......... - অরিজিৎ নন্দী ( ৭ই জুন, ২০১২)

দাগের উপাদান - ৪ঠা জুন, ২০১২

দাগের প্রধান উপাদানের আবির্ভাবও কখনো কখনো রঙের ভুলে ফিকে হয়, আর অযাচিত প্রশ্ন তার পাথেয় শেষে কিছু জবাব ভিক্ষে চায়, যেখানে জেনে বুঝেও অবুঝের অভিনয় হাততালির পসরা সাজায়, আগমনে আরেকটি রঙের ভুলের...।। নামের বানানে কিছু ব্যাবধান, তবু সন্ধ্যে নামে আলো ঢেকে, জরায়ু কাঁদে বুদ্ধি খুঁজে, অপবাদ শুধু আসে প্রলয়ের আকার মুড়ে, শূন্য মুঠোয় তবু সুতো বাঁধা, কিছু ফিকে হওয়া রঙের ভুল স্মৃতি নিয়ে, তবু জন্ম নেবে, আকর, কষ্টিপাথরের নিয়তে আর রঙ লাল হবে, মৃত আমার ভ্রুন সারিতে......।। -- Arijit Nandi, 4th june, 2012

স্বচ্ছ ব্যাভিচার - ১লা জুন, ২০১২

আমি স্বচ্ছ তাই আমার দাগগুলো দৃশ্যমান, আর তুমি অস্বচ্ছ, তাই অপারগ তোমার ব্যাভিচারিতায়, সেথা প্রতিবাদ হতে পারিনি কভু, দায়ভার যন্ত্রণায় শিকার হয়েছি আত্মগ্লানির মাঝে, ঢের বেশি লাঞ্ছনায়...।। তুমি জুক্তি-তক্কের মাঝে বিচার কর তাদের, যারা নক্ষত্র, কখনো ফিরে দাওনি করুণা, আমরা যারা আঁধারে...।। যা কিছু কটু, কু বলে সমাজ, আমি মৃত হলেও সেথা, আর যা কিছু সঠিক, অমলিন, তোমারই হাজার সুতোয় গাঁথা...।। তোমার উচ্ছ্বাসে তুমি অন্ধ, ন্যায়দণ্ড তোমার পক্ষপাত, শুধু দোষের ভেলা ভাসায় আমারি সুতো গুলো ---- পোশাকের আড়ালে সম্পর্কের দাগ, এ তোমার ভালোই আঘাত...।। —  - অরিজিৎ নন্দী ( ১লা জুন, ২০১২)

বিভাজীয় তত্ত্ব - ২৪ শে মে, ২০১২

আমার বিভাজীয় তত্ত্ব খানি আজ দাবী নাহি চায়, সে কেবলি মৃত্যু হয়ে ফিরে, তোমারই পন্থায়... রোমহর্ষক অন্ধকারের প্রতিফলনে, দুমুঠো খাবার খুঁজে যারা ভালোবাসার বিলাসিতা কোমরে বাঁধে, আমি তাদের অন্তরদ্বন্দ, তোমার কাছে অভিশাপ ; আমিও হতে পারি শৈশব , শুধু যৌনাঙ্গ ভুলে, কখন ইচ্ছে হয় বিষ ছড়িয়ে ফেলি......... ------- তোমাদের করোটি খুলে...।। - অরিজিৎ নন্দী ( ২৪ শে মে, ২০১২)
চাদরে ঢাকা কান্নার মাঝে আমার বিজ্ঞাপনী নাম যখন, আমার পরিচয়ে আকৃষ্ট হয়ে তোমায় খোঁজে --- কেন চিরকাল সে পায় তোমায় নিওন আলো মাখানো পিচের পথের, আর গভীরে ধূসর সাজে......।।

PORAJITO MORON - 13TH MAY, 2012

Keboli ami sudhu bhabi mone, Tomari chaya, ase kon khone, Abaro puray mor majhe more Eki hay soda bicharo tomar, Amar porane sunnyo aloye Basa khani bhase, mando meghe Baripat nahi chahi ankhi majhe Dorbare aj nei tumi saje, Keboli khoje birohe kator Mon sudhu tomaro arohon, Tobuo nahi mone pore more, Aso nai aro ekbaro fire, Sukher chaoyay ami aboheli Dekhibo tomar mukhomaala, Eso hride mor, aro kichu khon Morono mitak aji porajoy jwala...... -- Arijit Nandi (13th May, 2012)

10th May, 2012

রুপকথাকে reshape করতে গিয়ে ভয় পেলাম...।। আতকে উঠলাম...।। রাজকন্যা নামক বস্তুটি আজ নিতান্তই একটি abstract formation of emotional modules.. ধরতে গেলাম পালিয়ে গেল...।। তার হাজার বছরের সাদা রঙের protagonism আজ শেষ, কারন সে অন্তঃসত্ত্বা...।। তার গর্ভে ধারিত আজ ব্যাভিচার, এক বাক্স রঙিন খুনিমত্তা, আর কিছু raped সরঞ্জাম, প্রেম খেলার জন্য...।। আর রাজপুত্তুর নিজেই যেন মেরুদণ্ডের Parkinson-এ ভুগছে...।। গল্প এক, চরিত্র সমান, উচ্চতারও নেই বিভেদ, শুধু দেওয়ালের যে পাশে নিষিদ্ধ, সেখানে চলে ছলনার স্তনপান...।। এক আসলে, দুই-ও আসে, দুই কে সরালে, তিন-ও আসে...।। শুধু তার অভাবটাই মেটে না...।। আর আমার রূপকথা নষ্ট হলেও তার দায়ভারের courtesy চাওয়া আজ হাজতবাস, আর বিশ্রী শব্দ...।।

আর্দ্র-ছায়া...... 3RD MAY, 2012

আর্দ্র-ছায়া...... তোমার গর্ভপাতের আর্দ্রতায় অ-ভূমিষ্ঠ রক্তপাত যখন নামতা পড়ে অঙ্ক মেলানোর বুদ্ধি গুনতে থাকে, নিভৃতে ঘটে বিপ্লব, মননের তরবারি হতে । তোমার আবিষ্ট লালদাগে পন্থার কারখানায়, যখন আগুন লাগায় আমার বিপরিত হওয়ার আনন্দ, সেখানে দ্যুতি তার অপ্রয়োজনীয় লজ্জা নিবারণে নিরন্তর প্রচেষ্টার একখানি দংশন মাত্র - পরিচয়ে । মেঘ, বৃষ্টি, রোদ, চক্রে রঙের কাল-বানীর অহমে, তুমি কেবলই ছায়ামাত্র জীবন থেকে মৃত্যুতে, তবু অদৃশ্য --------- প্রতিফলনের নির্লজ্জ নগ্নতাতে......।। --অরিজিৎ নন্দী ( ৩ রা মে, ২০১২ )

13th May, 2012

Keboli ami sudhu bhabi mone, Tomari chaya, ase kon khone, Abaro puray mor majhe more Eki hay soda bicharo tomar, Amar porane sunnyo aloye Basa khani bhase, mando meghe Baripat nahi chahi ankhi majhe Dorbare aj nei tumi saje, Keboli khoje birohe kator Mon sudhu tomaro arohon, Tobuo nahi mone pore more, Aso nai aro ekbaro fire, Sukher chaoyay ami aboheli Dekhibo tomar mukhomaala, Eso hride mor, aro kichu khon Morono mitak aji porajoy jwala......

29th April, 2012

বিধুর কিছু ক্ষণে অলীকের রোমন্থন, অন্ধকারের হানাদার কারাগারও দরবারী । আচ্ছন্ন পর্দায় গিলেতিনের ধার আছড়ে পড়া নরমুণ্ড অসার, বিদূষক সেথা সভালয়ে অশ্রু মায়াজালে রুপান্তর খেলায়; তবু মৃত্যু থামেনা চলমান, কখনো আত্মহত্যা -- অভাবে আত্মসম্মান...।।

বিবিধ আলিঙ্গন.... 25TH APRIL, 2012

বিবিধ আলিঙ্গন পারদত্তর উষ্ণতার জলীয় বাষ্পে ভেদাভেদের অনুকূলে প্রশ্ন-স্রোত, সদ্যস্নাতা তুমি আলিঙ্গনাবদ্ধ কারাগার হয়ে আত্নগ্লানিময়ী, আমার সম্মিলনী দুর্ভোগ-দায় মিলনে স্থির চঞ্চলতর অঙ্গের আঙ্গিকে, কামনা ধূসর, চিৎকৃত বিলম্বে সহায়ক-ধর্মী রসায়নী কাব্যগ্রন্থে; সে বিদূর রোমন্থন, নশ্বর বাস্তবে কিছু বিবধ আমি --------- ------- খণ্ড খণ্ড হৃদ তাণ্ডবে......।। -- অরিজিৎ নন্দী (২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ )

24th April, 2012

নিরাকারে সাধি তোমা, ওগো অধরা নাহি চাহি আজি ভুলে লাজ, তোমার দয়ার ক্ষমা । ক্ষেদ বঞ্চিত, কুণ্ঠ দ্বার আসীন হোক হৃদ তব উদার । আনত করি শির, আশিসে নামি অবগাহন স্নেহময়, প্রদেয় দামী । পরিচয় আখ্যা প্রদানিক, পদাতিক তার ধূসর পরিধান, যামিনী ভেদী পথ ভ্রষ্ট তুমি পথিক আমি সজ্জিত শব্দ মালা কেবল, -- আমি স্বরচিতের অনুবাদন...।।

23rd April, 2012

আধ চোখ জাগা স্বপ্ন গুলোর ঠোঁটে তার ডাক, মলিন চাদর; ঘুম ছড়ানো তার ঘাম গায়ে এক ফোঁটা আবেগের গরাগরিময়, সুতর বুনটে জরাজরি করে একটি শরীর আকুতিতে মরে, কারাগার হয়ে যায় যেন সব জানালার গায়ে রোদের কলরব, দশ বাই দশ, ছোট্ট খাতার খুন জখমের, হিসেবের ভার কখনো দরজা সেঁটে দেয় কিছু কুরিয়ারে আসে নীল কালি পিছু, আরও দূর দুহাত এগলেই পরে মুক্ত আকাশ জড়িয়ে ধরে আত্মহত্যা কয় লোকে যারে, আমার জীবন, আর আমার আমি ---- ওরা থাকে ওধারে.........।।

বিভাজক দ্বিচারিতা...... 18TH APRIL, 2012

বিভাজক দ্বিচারিতা...... মেঘ বালি ধূলিকণার বিবিধ আঘাতে আকাশকুসুমের বুনিয়াদ, আমি রাজত্বের বিলাসিতার আলগোছে ভাগ্যলেখক; পাথেয় শূন্য, ফিরি পথে পথে ভাঙন-রোধের অন্তিম স্বপ্নেতে । জানি সে বিভাজ্য, নিজের নিয়ন্তা তবু প্রাচীনের চুম্বন খোঁজে অহমিকা । স্থির শান্ত নির্বিকার স্বেদ-ক্ষরণ, জানান হবে যাওয়ার পথের ললাটিকা ; আমার নিঃস্ব প্রাণে সঞ্চয়হীন ক্রোধ, দ্বারের উপর নিখোঁজ আমার দায়, ভালোবাসা ভাজকের সাথে অঙ্ক কষে তবু ---- ---- ভাগশেষের ভুলে উত্তর অবহেলা হয়...।। -- অরিজিৎ নন্দী ( ১৮ই এপ্রিল, ২০১২ )

স্বচ্ছ যবনিকা......... 16TH APRIL, 2012

স্বচ্ছ যবনিকা......... যদি অগোছালোই রাখার হত, রাখতাম কেন, বিস্মৃতি তো অনেক সহজ আবেগ ছিল, সেখানে প্রতিনিয়ত, সাজানো নৈবেদ্যর টুকরো গুলোয়, পচনের কান্না হয়ও না । যেখানে বিশ্বাসের গরাদখানায় একবার পারদের মত বিষ হয়ে ঢুকেছিলে, সেখানে আজও শ্মশানের চিহ্ন আঁকতে না পারার আমার অক্ষমতাটাই আজ ভীষণ দৃষ্টিকটু, কারণ তুমি ভিন্ন, তোমার ধারনা আজ স্বয়ম্বর সভায় বিকনোর অপেক্ষায় দাম গুনছে, ভাগ বাটোয়ারা খেলতে খেলতে ক্লান্তিহীন দুটো লাল চোখের দুর্বোধ্যতা তোমায় দূর করছে ; হারিয়ে নিয়ে চলছে ; আমার সাদামাঠা গরীব জীবনে তোমার এই অভিনয় একবার পরদা নামিয়েছে, বলতে পাও, যবনিকা আজ সত্যি উধাও?? তবে বানাতে কেন বল আবেগ, কেন বল আবেগ গুলো কুড়িয়ে এনে সাজাতে ?? পারবে তার মাঝে তুমি, আসীন হতে ?? আমার রচনা দীর্ঘ হোক, তুমি হও স্বচ্ছ ; আমার জেগে ওঠা প্রশ্ন গুলোর উত্তর হয়ওনা, হও একাত্ম, আমার মৃত্যুর পড়ে যেন, আমি লিখে যেতে পারি, তুমি সেদিন, বাকি সবার ভাগের মাঝে, শুধু আমারই ছিলে .........।। - অরিজিৎ নন্দী ( ১৬ই এপ্রিল, ২০১২ )

9th April, 2012

একটা উলটানো ভাতের হাঁড়িতে, মুখ বারিয়ে অনাহার খোঁজে - "শরম", ক্ষুধার লজ্জা তখন শব্দ ছাড়া আকাশকুসুমের তৃতীয় নয়ন, যে শাসায়, পক্ষপাত করে; দুষ্ট পাকস্থলীর ষড়যন্ত্র কে রঙ দিয়ে বলে, তোর কবিতা না পায় পাক, আমার হিংসে তবু পায়, তোর রক্তের কিছু হিমোগ্লোবিনে পুড়তে গিয়েও পুড়তে পারিনি, বারবার কষ্ট গুলো আমায় ঠেলেছে, কবিতা নামক অস্ত্র শানে, আর আমায় চূর্ণ বিচূর্ণ করেছে; আমি লজ্জা হয়ে এসেছিলাম, আমায় অলীক দেশে ছুঁড়েছে, একটু তো রক্ত চেয়েছিলাম, আমার কবিতা, চোখ রাঙিয়েছে......।।

5th April, 2012

ক্ষুধাতুরের চিৎকার তোমার পূর্ণ থালার আশেপাশে ঘুরছে নাগাল না পাওয়া সেদ্ধ ভ্রূণেরা, জরায়ুর দেওয়ালে আঘাতে ব্যাস্ত, আর ওপাশের কিছু অট্টহাসি, ব্যাঙ্গ গায়ে জড়িয়ে আগুন লাগাচ্ছে, হাসতে চাওয়া দুপাটি দাঁতে ।। শরীর দুভাগ, মনের নেশা বিপদ দেখার, পায়ের পালানোয় মগজের কিছু চিত্রপট, শুখনো এখন, রক্তে মাখবে রঙ ।। কেন শুধু বেছে বেছে ওপরেরই পথ খুঁজে আরও সিঁড়ি ভাঙ্গা ?? একদিন যদি পৌঁছাই তোমাদেরও ওপরে, নিজেই ভাঙবো, ফাটলের নামে সাজানো জীবনের এখানে ওখানে সেঁটে দেওয়া কেচ্ছা, ঝাঁপ দেব ------------------------------ ------------- পরবর্তী ঘোষণা মৃত্যু-বিরতির পর............।।

2nd April, 2012

বাষ্প জমতে জমতে যখন গলার কাছে ধাক্কা দিল, জানান দিল লাল বাতির সময়, হাতে কিছুমাত্র লাশ, পুরিয়ে ফেলার আগে তার রক্ত দিতে পার কি আমায় ধার ?? মৃত্যু কঠিন, আবেগ সীমাহীন, দুই ঠগ; আমি চাই, নিরাকার অবয়ব । দায়িত্ব তোমার, আমি ভোগ্য, তুমি উপভোক্তা, কেমন করে কালবৈশাখী আসে, আমি জানি তো না, আমি দেখি কেবল, তুমি ছোঁও তাকে, রঙ তুলির ফাঁকে আমার কেটে নেওয়া দুহাতে । আমি ক্রীতদাস, শরীর কেবল রয়েছে হয়ে আবাস ; আমার আত্মার প্রতিস্থাপন তবেই পাবে, যেদিন সাদা রঙ, তোমার উপড়ানো বুকের কামুক স্তম্ভে বিপদ চিহ্ন আঁকবে ......।।

12th March, 2012

একলা ঘরে আজ কাঁদলেও জল জমে যায়, যে ছিদ্র হয়েছিল তোমার অন্তর্ঘাতে, আজ তা বুজে গেছে, আপোষের অমলিন ধর্ষণে । জানতে চাইবেনা ? চেয়েওনা, কিছু জুক্তি-তক্কের অযাচিত আবেদনে আমি সাড়া নাও দিতে পারি । সেখানে আমার স্বকীয়তা তোমারই স্বেচ্ছাচারিতার অনুশীলনী মাত্র । তাই পরিশেষে আমি সঠিক হলেও, আদপে আমি মস্ত ভুল । কেড়ে নিতে যাবো কেন, যদি আমার নিজের না থাকে, সে তো কবেই শেষ করে দিয়েছি । কারণ অসংখ্য, তবু দায় আমার, কারণ প্রকারন্তরেই যে চালক, সে দায়ভার নিলে, অসীমের অভিশাপ আমায় যে আবার হননে ব্যাস্ত হয়ে উঠবে । সে অভিযানের যে আমি অভিযাত্রী নই । যে নামেই ডাকো, যে রঙেই মাখাও, আদল তো বদলায়না, সে তো আদিম । তবে কিসের লালসা, কিছু আমিষের অতিরিক্ততা ছাড়া কি বা দিতে পারো ? শুধু আমি বন্দী । আমার সীমানায়, আমার শিক্ষায়, আমার আত্মসম্মানে । যাতে আমায় আমার অন্তর্নিহিত ঈশ্বর ছাড়া কেউ না ছুঁতে পারে, কন অজুহাতেই । তাই তুমি আর হয়ত কাঁদতে পারবেনা, ছিদ্রগুলোর অভাব আজ আর বোধ করিনা...।।

নিঃসঙ্গ আবরণ.... - 24TH MARCH, 2012

নিঃসঙ্গ আবরণ.... আমার নিঃসঙ্গতার বিরক্তি, কখনো কখনো নিরীহ কাঁচের উপর চড়ে; নেশাতুর অবাস্তবতায় তখন আমি বোধহয় আমার মাঝে জাল ঘেরা দেওয়াল, যার ওপারে উনুনের ধোঁয়ায় আটপৌরে জীবন । এপারে স্বপ্ন, রঙবেরঙ মানুষ -- গরম হাওয়ায় সবই ফানুস । ঐ পাঁচিলের ওধার এধারেই সীমানা, এইটাই তো চৌহদ্দির মাপকাঠি; আমি একা নই, আমি ক্লান্ত, এইটুকু পরিসীমায় নিজেকে মাপতে গিয়ে আসলে আমার চোখের খাদ্যগ্রহণের অভাব -- কিম্বা স্বভাব । সেখানেই উৎপত্তি, "এই" "সেই" শব্দের, কেউ ডাকে "একাকীত্ব", কেউ চায় শরীর, মন তো ওপারের হেঁশেলে, দুপুরের বিস্রামের অপেক্ষায় ; আমি ছুটছি দুমুঠো লোহা কিনব বলে, আজ পাঁচিল ভেঙ্গে খুঁজব আমায়......।। - Arijit Nandi (24th March, 2012)

23rd March, 2012

রকমফের তো কেবল মুখোশের, আদপে আমি আজও বেয়াদপ, ভালো লাগা, মন্দ লাগা, সে সব তো মনের ষড়যন্ত্র ... করা নেড়ে ডাকেনি আমায় বিকেলের গন্ধ, তালা বন্ধ খিড়কির ফাঁকে, আমি বলেছি আমি মন্দ, তাই আমার রূপে, আমার উঠান নিকানো বদনামে, ছদ্মনামে, দর যাতে আমার অভিনয়ের আরও হাজার টাকা বাড়ে ... সেখানে সম্মান তোমার মেকী আসনে আমার ঘামের কাছে, রক্ত তোমার মানের অনুসন্ধানে, তবু আমি আমার ঘরের আমারই আলো একলা জীবন কিছু নাহয় মিথ্যে হল, মঞ্চ থেকে বিদায় তোমার নিয়মে; একদিন আমার ডাক, সমস্ত কিছুই কাল্পনিক নাকি, আমার মৃত্যুটাই আড়ম্বর-সাড় ...।।

9th March, 2012

রঙ মেখেছিলাম সেদিন কারণ তুমি বেঁচে ছিলে, সেদিন একটুখানি নেশাও করেছিলাম, তুমি দেখতে চেয়েছিলে, কিসে আমি বেসালাম বড্ড বেশি । আমি সাদাকালো, পলাশের গোছা নিয়ে চিত্রপটের উদ্ভ্রান্ত নায়ক হয়ে আজ আবীর ভিজিয়েছিলাম, চোখের জলে, যাতে, তোমার ফেলে রাখা স্মৃতির উবে যাওয়ার দাগ থেকে যায় । ফিরে এসো, আমার হাতে রঙ একা আর মানায় না...।।

একলা রবি...... - 6TH MARCH, 2012

একলা রবি...... কেউ মোর ডাক শোনে আর না -- তাই একলা চলি রে । আমার একলা পথের একলা পথিক একলা আমি, আমার খেয়ালে, যদি পরান চায়, একলা এসো একলা ঘরের একলা মন্দিরে । কেউ মোর ডাক শোনে আর না -- তাই একলা চলি রে । অভাগা নাম যে আমার, কপাল দোষে একলা হলেম, তোমার ভিড়ে, তবু মন রে চায়, উড়তে বাধা, দেয় বারেবার পরান আমার, একলা থাকার দায়ে । কেউ মোর ডাক শোনে আর না -- তাই একলা চলি রে । একলা আমার যাত্রা শুরু, একলাই তো শেষ, তবু মন রে মরে কেদে কেদে, কিসের সেই খোঁজ, একলা দুপুর, একলা ঘেমে, একলাই তো রই তবু অবুঝ মনের কিসের খেলা একলা কেন ভয় । একলা হতেই চেয়েছিলে তো, আলোর বাতির কাছে, লাজ তবে তুই রাখিস কেন মনের মাঝে সাজে, একলা আধার সেও যে আসে, সুজ্যি টারে ফেলে তাই একলাই চল মরণ ধরি, নতুন খেলার ছলে । কেউ মোর ডাক শুনে আর না -- তাই একলা চলি রে...।। - অরিজিৎ নন্দী ( ৬ই মার্চ, ২০১২ )

ছদ্মনামের রাজ-রূপ - 26TH FEB, 2012

ছদ্মনামের রাজ-রূপ.... শুধু প্রশ্নমালা সাজানো, তুমি নেই বিস্মৃত ছিলাম । উত্তরের অপেক্ষায় আজ কয়েকটি বছরের উদ্ভট চলাচল । তবুও মনের গভীরে রোদে মাখা বালুভুমি বলে, গন্তব্য হয়ত আমি হবো কোনকালে, সেটা বসন্ত না হওয়া স্বাভাবিক, পাতার ঝরার ব্যাস্ততা তোমায় -- ঢেকে দেবে । হলদে-কমলা রঙে তোমার, আমার সেই ছবি আর তুলি-বাসরে আসেনা, সেটা বৃষ্টি হোক, আড়াল হোক, কিম্বা "ব্যাথার" ছদ্মনামে -- তুমি রাজ-রূপে; আমার পদক্ষেপে আরেকটি বার শেষ ঘুমটির "প্রলেপে"......।। --অরিজিৎ নন্দী ( ২৬শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ )

1st March, 2012

যন্ত্রের অভাব আসলে ভীষণ অযান্ত্রিকের সূচনা, মেপে দেখা যায়না, পাওয়া, দেওয়া, নেওয়া - হিসেব গুলোর নীল কালো কাটাকুটি । আর ফস্কে যায় মগজের যত জ্ঞ্যান-গম্মি, কামুক, ভাবুক, মাংসভুক, আর্সেনিক ধরা নখে সব খামচে ধরে, পাছে ---------- বুদ্ধি খরচ করে ফেলে । আর ব্যাথা গুলো শুধু ঠিকানা বদল হয়, রাণার তাকে, একই দিকে পৌঁছায় । আহ্লাদে হোক বা উদ্দীপনায়, অপাশের ভাবনা, চাহিদা কখনো কখনো "জোর" আর তখন, সে উলঙ্গের মত, হাজার আড়ালেও নির্লজ্জের মত "জল ভরে ভরে আমায় অন্ধ করে যায়"....

22nd Feb, 2012

সাদা রঙে সাদা নই, রোদের তলায় আমার - রাজা সাজা; সযত্নে রাখা ছাপ গুলো ঘাম হয়ে যারা ঝরে। উল্লাসে পাকস্থলী, গিলছে শহর উত্তাপ যেখানে কংক্রিট ভালোবাসে নিয়মানুসারে... বাক্সবন্দী যৌনতা, সস্তায় রাতের ঘুমের বড়ি বলে আমার বিকারগ্রস্থ মন, অঙ্গ বৃদ্ধির জাস্টিফিকেশন...।।

21st Feb, 2012

রাগ রাগ রাগ শুধু তোমার উপর, আঁকা মাখা ছাই পাতার দোহাই, নষ্ট তো নয় নগ্ন ব্যাপার, রূপকথা বলতে বিছানা অসার, তবু কাম বাণ প্রত্যাক্ষান... আসলে দাঁত কেলায় ...... :P মুখোশের ভাণ....

METAMORPHOSIS - 14TH FEB, 2012

Metamorphosis.... Agunti bhoreo ajke arek, Bhinno sudhui roder taap, Bichanay upur, khola pithe tomar Ekhono beche uttap.. Kechchar kahini prathom patay Mukhorochok abedon, Pothcholtir sajano bhire Asole hayeche sab -- nispran beduin.. Tomar gorbhe, tobu ek fota Rokto jomat badhe kayedi haye, Pran boye har na mene Kakhono biplob ekei bole.. Seer nei, nei dhor, Oi jay, chor chor, Eke boli take boli, Mepe jope jhap feli.. Keno asena..... keno asena arekta chhuri Buker vetore, prem nibedone, Asole mrito, tobu jonmo nebe Metamorphosis onahuto jene.... -Arijit Nandi ( 14th Feb, 2012 )

ASHLILE TUMI SHIL - 7TH FEB, 2012

Ashlile tumi Shlil.... Tonurekhay tomar hajotbas, Amar dristi gulor karadando, Ajo tumi obolilamoyi, Tomari Rajdando.. Tobu akorshone, nimnogami Swed bindu, abobahika pathe, Udbhranto, choay tomar adhor Hem rekhay bibhokto.. Agun, aslesh, animesh badhuni Tomar agontuki porbotmalay Tobe ki amari juddho manay. Nisither aborone, abogunthohina, Amar kesagre angulisthapon. Gupto neshay, lupto lajer karkhana Tomar nagnotay, amar ashlil jouban hana....   - Arijit Nandi ( 7th Feb, 2012 )

TOBU LAAJE REKHO - 4TH FEB, 2012

Tobu Laaje Rekho....   Ekla dupure dariye, Nisongo haat upur haye lohar berite, Dhulo makha samner drisso gulo Abolilakrome dudhar gilche, Tobu sunno e buke, tomar haat nei.. Poshaki gochano adope, mure tumi Acho pase, thote laj, thot rakhte thote; Tobu jani valobaso, muhurte Tobu jani valobaso, tomar aborte.. Ami nischinho aj, chollam, Purono megher daak, upekkha karar Nei sahoser barabri, tai hok Aj durotto, o parer garite tumi, E pare hete ami.. choli.. Nimontroner byanjon rekhona.. Paberna ar, khujona miche, Anek kerechi, anek niyechi Anek dhangso karechi tomar porisima, Se sobe cheyechilam hate prantor, Ghire rekhe, byartho unmader khela.. Ei hok porichoy, bodnamer vagidaar, Dosh je sobi akuti minotir abdar, Tobu Mone Rekho....   - Arijit Nandi ( 4th Feb, 2012 )

নামহীন বিস্ফোরণ.... ২৫শে জানুয়ারি, ২০১২

কামুক বেডরুম... ১৬ই জানুয়ারি, ২০১২

বেডরুম চাপা গন্ধ তোমার হিসেব কষতে আঙ্গুল অসাড় তবু গল্প পাতায় পাতায় ঘর বেঁধে নেয় মূক ভূমিকায় । আমি নায়ক, দৃশ্য আমার হামাগুড়ি দেয়, ভাবনার ভার খেলনা গাড়ির হেডলাইটে ঝলসানো চোখ চায় পালাতে সামনের বাঁকে মৃত্যু সেজে কামুক শরীর প্রমাদ ভাজে...।।   - Arijit Nandi ( 16th Jan, 2012 )

বিদ্যুৎ ঘাটতি - ১৪ই জানুয়ারি , ২০১২

বিদ্যুৎ ঘাটতি........ আমি জানি তোমার আয়োজন কম নয়, তবু মশারির ভেতরে রাতের অপেক্ষায় তোমার শরীরের ঘামের গন্ধ, আজ শুধুই যৌনতা মনে হয়...। তোরজোড়ে, বিড়ম্বনায়, সে মেকী; অশ্লীল বলতে তাকে ইচ্ছে হয় । কেন বলে ওঠ তুমি...। কেবলই অবাক হই, তোমার প্রশ্নবানে ভাবি একি তোমার বাৎসল্য আমার বুকে আঁচড় কেটে; চার দেওয়ালে ঢেকে তাকেই তো নিয়ে করি উল্লাস, যা নিষিদ্ধ, যা অন্যায় বলে ডাকে সবাই, যা ঘেন্না করে... আমার শিক্ষা, তবে কেন ঢাকি, আমার কামনা, কি বাধা মিলনে, কিছু শিখে রাখা অকারন শব্দে তাকে দূরে ঠেলে ?? কি ভুল ছুঁয়ে যদি দেখি তোমায় রোদের আলোর মাঝে, কি অন্যায় যদি তোমার ঠোঁটে খিদে পায়, ইট বালির স্তম্ভের বাইরে, আমার লজ্জা নিবারনের পোশাক খানি অনেক দামি, আমায় আদর দিয়ে ঢেকে রাখে, দেওয়ালের নেই প্রয়োজন, জানে সে আমায়; আর জানে ---- প্রাচীর প্রান্তে শুধুই নিষিদ্ধকরণের বিরোধিতা হয়, সেখানে রাত ঢেকে যতই হাত ধর, ভালবাসা...... বিদ্যুৎ ঘাটতি মনে হয়...।। -Arijit Nandi (14th Jan, 2012)

আকর - ৯ই জানুয়ারি ২০১২

আকর.... আকর দেখে লোভ হল ? কষ্টিপাথর মোড়া আছে তো রুমালে ? নাহলে এক মুহূর্ত, কিম্বা দীর্ঘ মৃত্যু, কামনাহীন বিষ দেবনা, অভিশাপ টাও ফুরিয়েছে.. ভয় তো বিছানা কামড়ে, পরে থাকা ক-গাছা চুলের আস্তরণে একান্তে "সনেট" লেখে, বাংলায়... আর চোখ দুটো, নির্লজ্জ, ছেঁড়া জামার অলিন্দে, তোমার রক্ত মাংসে করে ধর্ষণ... শাস্তি ?????? "তিনটে বাঁদর" কিনে সাজানো বইয়ের তাকে... মেখে নাও, আর আত্মশ্লাঘা ? এক মগ জলে ধুয়ে নিও...।। -Arijit Nandi (9th Jan, 2012)

দোকান-দ্বার - ৩ রা জানুয়ারি, ২০১২

দোকান-দ্বার... ঠকিয়ে নেওয়া খবর মেখে, -ফেলে রাখা ঠোঙা, উপুড় করেও মেটেনা ক্ষুধা স্বপ্নের মতই সে কাহিল... তবু বিশ্রী হয়ে ওঠা, জং ধরা -ঘড়ির ডায়াল-এ লেখা নাম, একদিন দেখা পাবো, কোন বহুতলের কুপ-এ। নিস্বঙ্গ অবেলার বাড়া ভাত, ডালের সাথে লজ্জা নিবারন, দুরন্ত ভুখ তবু না মেটে, সুখী থাকার কি দারুন অভিনয়। ওপারে তুমি রাজকন্যার বোকাসোকা ভাবে, আমি লড়ব, জিতব, আমার কপালের অভাবে... নিছক কাহিনী, জানি তবু মানি, হাজার বছর পরেও তা হলুদ পাতায় শুনি । বলাই তো যেত, আজ ধর্মঘট, দোকান বন্ধ, আমার বেচাকেনার মাংসের দলায় জমতনা দুর্গন্ধ... দীর্ঘকায় জামা জুড়ে, পোশাকি নামে আমি দিলাম দোকান বেচতে মন, আস্রয় ছিল, গাছের ওপরে উঁকি মেরে রোদের একটা রঙ, আঁকার ভুলে ফিকে । তবু টাটকা গরাদের বাক্সে ভরা যাচ্ছেতাই জমছে দুর্বোধ্য হিড়িকে... আসবে ? তবে এসো ? হাত বসিয়েছি দেখ, তুমি একাই রক্ত মেখে নিজেই সাজবে কেন কখনো আয়না ছেড়ে রঙ মুছে কীভাবে আত্মহত্যা হয়, সে কি জানো...... ?? -Arijit Nandi (3rd Jan, 2012)

DOKAN-DWAAR - 3RD JAN, 2012

Dokan-Dwaar.... Thokiye neoa khabor mekhe, -Fele rakha thonga, Upur kareo metena khuda, Swopner matoi se kahil.. Tobu bisri haye otha, jong dhora -Ghorir dial-e lekha naam, Ekdin dekha pabo, kono bohutoler kup-e. Niswango obelar bara bhaat, Daaler sathe lojja nibaron, Duranto bhukh tobu metena, Sukhi thakar ki darun obhinay, Opare tumi rajkonna-r boka shoka bhabe, Ami lorbo, jitbo, amar kopaler obhabe. Nichok kakhini, jani tobu mani Hajar bachor poreo tobu holud patay suni; Bolai to jeto, aj dharmoghot, dokan bandho Amar bechakenar mangsho dolay Jomtona durgandho. Dirghokay jama jure, poshaki name Ami dilam dokan bechte mon Asroy chilo, gacher opore unki mere Roder ekta rong, ankar bhule fike, Tobu tatka gorader bakshe bhora Jachchetai jomche durboddho hirike.. Asbe? Tobe eso? Haat bosiyechi dekho, Tumi ekai rokto mekhe nijei sajbe keno Kakhono ayna chere rong muche Kibhabe attohatya hay, se ki jano....???? -Arijit Nandi (3rd Jan, 2012)